২০১০–১১ বুন্দেসলিগা

২০১০–১১ বুন্দেসলিগা জার্মানির পেশাদার ফুটবল লীগের শীর্ষ স্তর বুন্দেসলিগার ৪৮তম মৌসুম ছিল। এই মৌসুমটি ২০১০ সালের ২০শে আগস্ট তারিখে শুরু হয়ে ২০১১ সালের ১৪ই মে তারিখে সম্পন্ন হয়েছিল।[২][৩] বায়ার্ন মিউনিখের জার্মান আক্রমণভাগের খেলোয়াড় থমাস মুলার এই মৌসুমের প্রথম গোল করেছিলেন।[৪]

বুন্দেসলিগা
মৌসুম২০১০–১১
তারিখ২০ আগস্ট ২০১০ – ১৪ মে ২০১১
চ্যাম্পিয়নবরুসিয়া ডর্টমুন্ড
৪র্থ বুন্দেসলিগা শিরোপা
৭ম জার্মান শিরোপা
অবনমনআইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট
জাংকট পাওলি
চ্যাম্পিয়নস লীগবরুসিয়া ডর্টমুন্ড
বায়ার লেভারকুজেন
বায়ার্ন মিউনিখ
ইউরোপা লীগহানোফার
মাইনৎস
শালকে
মোট খেলা৩০৬
মোট গোলসংখ্যা৮৯৪ (ম্যাচ প্রতি ২.৯২টি)
শীর্ষ গোলদাতাজার্মানি মারিও গোমেজ (২৮টি গোল)
সবচেয়ে বড় হোম জয়স্টুটগার্ট ৭–০ বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ
সবচেয়ে বড় অ্যাওয়ে জয়জাংকট পাওলি ১–৮ বায়ার্ন
সর্বোচ্চ স্কোরিংবায়ার লেভারকুজেন ৩–৬ বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ
জাংকট পাওলি ১–৮ বায়ার্ন
গড় উপস্থিতি৪২,১০১[১]

বায়ার্ন মিউনিখ বুন্দেসলিগার পূর্ববর্তী আসরের চ্যাম্পিয়ন, যারা ২০০৯–১০ মৌসুমে ৭০ পয়েন্ট অর্জন করে এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে ২১তম বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল।

এই মৌসুমে ৭৫ পয়েন্ট অর্জন করে বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ৪র্থ বারের মতো বুন্দেসলিগা এবং ৭ম বারের মতো জার্মান শিরোপা জয়লাভ করেছিল।[৫][৬] বায়ার্ন মিউনিখের জার্মান আক্রমণভাগের খেলোয়াড় মারিও গোমেজ ২৮ গোল করে এই মৌসুমের শীর্ষ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।

প্রতিযোগিতার ধরন সম্পাদনা

প্রতিটি ক্লাব একে অপরের বিরুদ্ধে দুইটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল; একটি নিজেদের মাঠে এবং অপরটি প্রতিপক্ষ দলের মাঠে। ক্লাবগুলো প্রতিটি জয়ের জন্য তিন পয়েন্ট এবং ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট করে অর্জন করেছিল। যদি দুই বা ততোধিক ক্লাব সমান পয়েন্ট অর্জন করে থাকে, তবে গোল পার্থক্যের মাধ্যমে পয়েন্ট তালিকায় তাদের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। সর্বাধিক পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শিরোপা জয়লাভ করেছিল এবং সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী দুইটি ক্লাব ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাবের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, যেখানে বিজয়ী ক্লাব পরবর্তী মৌসুমে বুন্দেসলিগায় অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল।

দল সম্পাদনা

২০০৯–১০ মৌসুম শেষে বোখুম এবং হের্টা মৌসুমে সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জন করে পয়েন্ট তালিকার সর্বনিম্ন অবস্থানে থাকা দুই ক্লাব হিসেবে বুন্দেসলিগা হতে সরাসরি অবনমিত হয়েছিল। অন্যদিকে, তাদের বদলে কাইজারস্লাউটার্ন এবং জাংকট পাওলি বুন্দেসলিগায় উন্নীত হয়েছিল। পয়েন্ট তালিকায় তৃতীয় সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাব হিসেবে নুর্নবার্গ ২. বুন্দেসলিগায় তৃতীয় স্থান অধিকারী ক্লাব আউগসবুর্গের বিরুদ্ধে দুই লেগের অবনমন/উন্নয়ন প্লে-অফে অংশগ্রহণ করেছিল, উক্ত প্লে-অফে জয়লাভ করে নুর্নবার্গ বুন্দেসলিগার এই মৌসুমে অংশগ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ হয়েছিল। পূর্ববর্তী মৌসুমের মতো এই মৌসুমেও ১৮টি ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।

ক্লাবঅবস্থানস্টেডিয়ামধারণক্ষমতা[৭][৮]
বায়ার লেভারকুজেনলেভারকুজেনবেএরিনা৩০,২১০
বায়ার্ন মিউনিখমিউনিখআলিয়ানৎস আরেনা৬৯,০০০
বরুসিয়া ডর্টমুন্ডডর্টমুন্ডসিগনাল ইডুনা পার্ক৮০,৫৫২[৯][১০]
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখমনশেনগ্লাডবাখবরুসিয়া পার্ক৫৪,০৫৭
আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্টফ্রাঙ্কফুর্টকোমারৎসব্যাংক আরেনা৫১,৫০০
ফ্রাইবুর্গফ্রাইবুর্গবাডেনোভা স্টেডিয়াম২৪,০০০
হামবুর্গারহামবুর্গফক্সপার্কস্টাডিওন৫৭,০০০
হানোফারহানোফারএডব্লিউডি আরেনা৪৯,০০০
১৮৯৯ হফেনহাইমসিনশাইমরাইন নেকার এরিনা৩০,১৫০
কাইজারস্লাউটার্নকাইজারস্লাউটার্নফ্রিৎস ভাল্টার স্টেডিয়াম৪৯,৭৮০
কলনকোলনরাইন এনার্গি স্টেডিয়াম৫০,০০০
মাইনৎসমাইনৎসব্রুখভেগ স্টেডিয়াম২০,৩০০
নুর্নবার্গনুরেমবার্গইজিক্রেডিট স্টেডিয়াম৪৮,৫৪৮
শালকেগেলজেনকির্খেনআরেনা আউফশালকে৬১,৬৭৩
জাংকট পাওলিহামবুর্গমিলার্ন্টর স্টেডিয়াম২৪,৪৮৭
স্টুটগার্টস্টুটগার্টগটলিয়েব ডাইমলার স্টেডিয়াম৩৯,৯৫০
ভেয়ার্ডার ব্রেমেনব্রেমেনভেজার স্টেডিয়াম৪২,১০০
ভলফসবুর্গভলফসবুর্গফক্সভাগেন আরেনা৩০,০০০

পয়েন্ট তালিকা সম্পাদনা

অবদলম্যাচজয়ড্রহারস্বগোবিগোগোপাপয়েন্টযোগ্যতা অর্জন বা অবনমন
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড (C)৩৪২৩৬৭২২+৪৫৭৫চ্যাম্পিয়নস লীগের গ্রুপ পর্বে উত্তীর্ণ
বায়ার লেভারকুজেন৩৪২০৬৪৪৪+২০৬৮
বায়ার্ন মিউনিখ৩৪১৯৮১৪০+৪১৬৫চ্যাম্পিয়নস লীগের প্লে-অফ পর্বে উত্তীর্ণ
হানোফার৩৪১৯১২৪৯৪৫+৪৬০ইউরোপা লীগের প্লে-অফ পর্বে উত্তীর্ণ
মাইনৎস৩৪১৮১২৫২৩৯+১৩৫৮ইউরোপা লীগের তৃতীয় বাছাইপর্বে উত্তীর্ণ
নুর্নবার্গ৩৪১৩১৩৪৭৪৫+২৪৭
কাইজারস্লাউটার্ন৩৪১৩১৪৪৮৫১−৩৪৬
হামবুর্গার৩৪১২১৩৪৬৫২−৬৪৫
ফ্রাইবুর্গ৩৪১৩১৬৪১৫০−৯৪৪
১০কলন৩৪১৩১৬৪৭৬২−১৫৪৪
১১১৮৯৯ হফেনহাইম৩৪১১১০১৩৫০৫০৪৩
১২স্টুটগার্ট৩৪১২১৬৬০৫৯+১৪২
১৩ভেয়ার্ডার ব্রেমেন৩৪১০১১১৩৪৭৬১−১৪৪১
১৪শালকে৩৪১১১৬৩৮৪৪−৬৪০ইউরোপা লীগের প্লে-অফ পর্বে উত্তীর্ণ[ক]
১৫ভলফসবুর্গ৩৪১১১৪৪৩৪৮−৫৩৮
১৬বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ (O)৩৪১০১৮৪৮৬৫−১৭৩৬অবনমন প্লে-অফে উত্তীর্ণ
১৭আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট (R)৩৪১৮৩১৪৯−১৮৩৪২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত
১৮জাংকট পাওলি (R)৩৪২১৩৫৬৮−৩৩২৯
উৎস: কিকার
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) স্বপক্ষে গোল।
(C) চ্যাম্পিয়ন; (O) প্লে-অফ বিজয়ী; (R) অবনমিত।
টীকা:
  1. হামবুর্গার ২০১০–১১ ডিএফবি-পোকালের চ্যাম্পিয়ন হিসেবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ২০১১–১২ উয়েফা ইউরোপা লীগে উত্তীর্ণ হয়েছিল।

ফলাফল সম্পাদনা

স্বাগতিক \ সফরকারীSVWBVBSGESCFHSVH96TSGFCKKOEB04M05BMGFCBFCNS04STPVFBWOB
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন২–০০–০২–১৩–২১–১২–১১–২৪–২২–২০–২১–১১–৩২–৩১–১৩–০১–১০–১
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড২–০৩–১৩–০২–০৪–১১–১৫–০১–০০–২১–১৪–১২–০২–০০–০২–০১–১২–০
আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট১–১১–০০–১১–৩০–৩০–৪০–০০–২০–৩২–১০–১১–১২–০০–০২–১০–২৩–১
ফ্রাইবুর্গ১–৩১–২০–০১–০১–৩৩–২২–১৩–২০–১১–০৩–০১–২১–১১–২১–৩২–১২–১
হামবুর্গার৪–০১–১১–০০–২০–০২–১২–১৬–২২–৪২–৪১–১০–০১–১২–১০–১৪–২১–৩
হানোফার৪–১০–৪২–১৩–০৩–২২–০৩–০২–১২–২২–০০–১৩–১৩–১০–১০–১২–১১–০
১৮৯৯ হফেনহাইম৪–১১–০১–০০–১০–০৪–০৩–২১–১২–২১–২৩–২১–২১–১২–০২–২১–২১–৩
কাইজারস্লাউটার্ন৩–২১–১০–৩২–১১–১০–১২–২১–১০–১০–১৩–০২–০০–২৫–০২–০৩–৩০–০
কলন৩–০১–২১–০১–০৩–২৪–০১–১১–৩২–০৪–২০–৪৩–২১–০২–১১–০১–৩১–১
বায়ার লেভারকুজেন২–২১–৩২–১২–২১–১২–০২–১৩–১৩–২০–১৩–৬১–১০–০২–০২–১৪–২৩–০
মাইনৎস১–১০–২৩–০১–১০–১০–১৪–২২–১২–০০–১১–০১–৩৩–০০–১২–১২–০০–১
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ১–৪১–০০–৪২–০১–২১–২২–০০–১৫–১১–৩২–৩৩–৩১–১২–১১–২২–৩১–১
বায়ার্ন মিউনিখ০–০১–৩৪–১৪–২৬–০৩–০৪–০৫–১০–০৫–১১–২১–০৩–০৪–১৩–০২–১২–১
নুর্নবার্গ১–৩০–২৩–০১–২২–০৩–১১–২১–৩৩–১১–০০–০০–১১–১২–১৫–০২–১২–১
শালকে৪–০১–৩২–১১–০০–১১–২০–১০–১৩–০০–১১–৩২–২২–০১–১৩–০২–২১–০
জাংকট পাওলি১–৩১–৩১–৩২–২১–১০–১০–১১–০৩–০০–১২–৪৩–১১–৮৩–২০–২১–২১–১
স্টুটগার্ট৬–০১–৩১–২০–১৩–০২–১১–১২–৪০–১১–৪১–০৭–০৩–৫১–৪১–০২–০১–১
ভলফসবুর্গ০–০০–৩১–১২–১০–১২–০২–২১–২৪–১২–৩৩–৪২–১১–১১–২২–২২–২২–০
উৎস: জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
রং: নীল = স্বাগতিক দল বিজয়ী; হলুদ = ড্র; লাল = সফরকারী দল বিজয়ী।

শীর্ষ গোলদাতা সম্পাদনা

অবস্থানখেলোয়াড়ক্লাবগোল
মারিও গোমেজবায়ার্ন মিউনিখ২৮
পাপিস সিসেফ্রাইবুর্গ২২
মিলিভোয়ে নোভাকোভিচকলন১৭
লুকাস বারিওসবরুসিয়া ডর্টমুন্ড১৬
থেওফানিস গেকাসআইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট
স্রদান লাকিচকাইজারস্লাউটার্ন
আন্দ্রে শুর্লেমাইনৎস১৫
দিদিয়ের ইয়া কোনানহানোফার১৪
লুকাস পোডলস্কিকলন১৩
১০ রাউলশালকে

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Bundesliga mit Zuschauerrekord: 12,8 Millionen Fans verfolgten die Saison 2010/11"official websiteDeutsche Fußball Liga। ১৫ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১১ 
  2. "Bundesliga 2010/2011 » Schedule"WorldFootball.net। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২০ 
  3. "Der Rahmenterminkalender ist da" (জার্মান ভাষায়)। Kicker। ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯। ২২ এপ্রিল ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১০ 
  4. "Bayern München - VfL Wolfsburg 2:1 (Bundesliga 2010/2011, 1. Round)"worldfootball.net। ৯ মার্চ ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০২২ 
  5. "Borussia Dortmund wrap up Bundesliga title"The Guardian। ৩০ এপ্রিল ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১১ 
  6. "Borussia Dortmund win title"Eurosport। ১ মে ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১১ 
  7. Smentek, Klaus; ও অন্যান্য (২৮ জুলাই ২০১০)। "kicker Bundesliga Sonderheft 2010/11"। kicker Sportmagazin (জার্মান ভাষায়)। Nuremberg: Olympia Verlag। আইএসএসএন 0948-7964 
  8. "German Bundesliga Team Attendance Statistics – 2010–11"ESPN Soccernet। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১১ 
  9. "Fakten & Kurioses"Signal Induna Park official website। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১০ 
  10. "Signal Iduna Park"Official BVB website। ১৬ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১০ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

🔥 Top keywords: প্রধান পাতাবিশেষ:অনুসন্ধান২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপভারতের সাধারণ নির্বাচন, ২০২৪রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকাজী নজরুল ইসলামশেখ মুজিবুর রহমানছয় দফা আন্দোলনঘূর্ণিঝড় রেমালবাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধবাংলাদেশক্লিওপেট্রালোকনাথ ব্রহ্মচারীবাংলা ভাষা আন্দোলনলোকসভাপহেলা বৈশাখলোকসভা কেন্দ্রের তালিকাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপমৌলিক পদার্থের তালিকাআবহাওয়াভারতভূমি পরিমাপউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনসুন্দরবনবাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকাসাইবার অপরাধফিলিস্তিনমিয়া খলিফাশাকিব খানমহাত্মা গান্ধীঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরবেনজীর আহমেদপশ্চিমবঙ্গমাইকেল মধুসূদন দত্তরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাবভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলসমূহপদ্মা সেতু