বড়গড় জেলা

ওড়িশার একটি জেলা
(বারগড় জেলা থেকে পুনর্নির্দেশিত)

বড়গড় জেলা(ওড়িয়া: ବରଗଡ଼ ଜିଲ୍ଲା, প্রতিবর্ণী. বরগড় জিল্লা) পূর্ব ভারতে অবস্থিত ওড়িশা রাজ্যের ৩০ টি জেলার একটি জেলা৷ ১৩ই চৈত্র ১৩৯৯ বঙ্গাব্দে(২৭শে মার্চ ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে) পূর্বতন সম্বলপুর জেলাটি থেকে নতুন জেলাটি গঠিত হয়৷ জেলাটি ওড়িশার উত্তর ওড়িশা বিভাগের অন্তর্গত৷ জেলাটির জেলাসদর বড়গড় শহরে অবস্থিত এবং বড়গড় মহকুমাপদমপুর মহকুমা নিয়ে গঠিত৷

বড়গড় জেলা
ওড়িশার জেলা
ওড়িশায় বড়গড়ের অবস্থান
ওড়িশায় বড়গড়ের অবস্থান
দেশভারত
রাজ্যওড়িশা
প্রশাসনিক বিভাগউত্তর ওড়িশা বিভাগ
সদরদপ্তরবড়গড়
তহশিল১২
আয়তন
 • মোট৫,৮৩৭ বর্গকিমি (২,২৫৪ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট১৪,৮১,২৫৫
 • জনঘনত্ব২৫০/বর্গকিমি (৬৬০/বর্গমাইল)
জনতাত্ত্বিক
 • সাক্ষরতা৭৪.৬২ শতাংশ
 • লিঙ্গানুপাত৯৭৭
গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত১৩৬৭ মিমি
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট
গন্ধমর্দন পাহাড়

নামকরণ সম্পাদনা

একাদশ শতাব্দী শিলালেখ থেকে পাওয়া যায় যে চৌহান শাসনকালে বারগড় ছিলো অন্যতম প্রধান দুর্গ এবং এর পুরানো নাম ছিলো বাঘরকোটা৷[১][২]

ইতিহাস সম্পাদনা

ঐতিহাসিক আন্দোলন সম্পাদনা

ভূপ্রকৃৃতি সম্পাদনা

অর্থনীতি সম্পাদনা

অবস্থান সম্পাদনা

জেলাটির উত্তরে ও উত্তর পূর্বে(ঈশান) ওড়িশা রাজ্যের ঝারসুগুড়া জেলাজেলাটির পূর্বে ওড়িশা রাজ্যের সম্বলপুর জেলাজেলাটির দক্ষিণ পূর্বে(অগ্নি) ওড়িশা রাজ্যের সুবর্ণপুর জেলাজেলাটির দক্ষিণে ওড়িশা রাজ্যের বলাঙ্গির জেলাজেলাটির দক্ষিণ পশ্চিমে(নৈঋত) ওড়িশা রাজ্যের নূয়াপড়া জেলাজেলাটির পশ্চিমে ছত্তীসগঢ় রাজ্যের মহাসমুন্দ জেলাজেলাটির উত্তর পশ্চিমে(বায়ু) ছত্তীসগঢ় রাজ্যের রায়গঢ় জেলা[৩]

জেলাটির আয়তন ৫৮৩৭ বর্গ কিমি৷রাজ্যের জেলায়তনভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে তম৷জেলার আয়তনের অনুপাত ওড়িশা রাজ্যের ৩.৭৫%৷

ভাষা সম্পাদনা

বড়গড় জেলায় প্রচলিত ভাষাসমূহের পাইচিত্র তালিকা নিম্নরূপ -

২০১১ অনুযায়ী বড়গড় জেলার ভাষাসমূহ[৪]

  ওড়িয়া (৯৩.৬০%)
  হিন্দী (১.৭১%)
  তেলুগু (০.৮৯%)
  অন্যান্য (১.১৪%)

বড়গড় জেলায় বসবাসকারী সিংহভাগ লোক সম্বলপুরি/কোশলি ভাষায় সাবলীল৷

ধর্ম সম্পাদনা

জনসংখ্যার উপাত্ত সম্পাদনা

মোট জনসংখ্যা ১৩,৪৬,৩৩৬(২০০১ জনগণনা) ও ১৪,৮১,২৫৫(২০১১ জনগণনা)৷ রাজ্যে জনসংখ্যাভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে ১৩তম৷ ওড়িশা রাজ্যের ৩.৫৩% লোক বারগড় জেলাতে বাস করেন৷ জেলার জনঘনত্ব ২০০১ সালে ২৩১ ছিলো এবং ২০১১ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ২৫৪ হয়েছে জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ২০০১-২০১১ সালের মধ্যে জনসংখ্যা বৃৃদ্ধির হার ১০.০২% , যা ১৯৯১-২০১১ সালের ১১.৫৩% বৃদ্ধির হারের থেকে কম৷ জেলাটিতে লিঙ্গানুপাত ২০১১ অনুযায়ী ৯৭৭(সমগ্র) এবং শিশু(০-৬ বৎ) লিঙ্গানুপাত ৯৫৭৷[৫]

নদনদী সম্পাদনা

পরিবহন ও যোগাযোগ সম্পাদনা

পর্যটন ও দর্শনীয় স্থান সম্পাদনা

ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পাদনা

শিক্ষা সম্পাদনা

জেলাটির স্বাক্ষরতা হার ৬৩.৯৯%(২০০১) তথা ৭৪.৬২%(২০১১)৷ পুরুষ স্বাক্ষরতার হার ৭৭.৪১%(২০০১) তথা ৮৩.৬৮%(২০১১)৷ নারী স্বাক্ষরতার হার ৫০.২৬%(২০০১) তথা ৬৫.৩৮% (২০১১)৷ জেলাটিতে শিশুর অনুপাত সমগ্র জনসংখ্যার ১১%৷[৫]

প্রশাসনিক বিভাগ সম্পাদনা

সীমান্ত সম্পাদনা

বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

🔥 Top keywords: প্রধান পাতাবিশেষ:অনুসন্ধানছয় দফা আন্দোলন২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরশেখ মুজিবুর রহমানকাজী নজরুল ইসলাম২০২৪ কোপা আমেরিকাবাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধবাংলাদেশকোকা-কোলাব্রাজিল জাতীয় ফুটবল দলভারতের প্রধানমন্ত্রীদের তালিকাআর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দলভারতের সাধারণ নির্বাচন, ২০২৪নরেন্দ্র মোদীদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিক্লিওপেট্রামহাত্মা গান্ধীআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপআবহাওয়াসুন্দরবনবাংলা ভাষা আন্দোলনএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)ভারতসাইবার অপরাধঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরপ্রতিমন্ত্রীবাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকাপহেলা বৈশাখমৌলিক পদার্থের তালিকাবায়ুদূষণমিয়া খলিফাইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনকেন্দ্রীয় মন্ত্রিপরিষদইন্দিরা গান্ধীফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংবাংলা ভাষাজাতিসংঘ