বাংলার নবাব

বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার প্রাক্তন শাসকবর্গ

বাংলার নবাব[১][২][৩] মুঘল ভারতে বাংলা সুবাহের বংশগত শাসক ছিলেন। ১৮শ শতাব্দীর গোড়ার দিকে বাংলার নবাব বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যা তিনটি অঞ্চলের প্রকৃত স্বাধীন শাসক ছিলেন যা আধুনিক সার্বভৌম বাংলাদেশের এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, বিহারওড়িশা রাজ্য নিয়ে গঠিত ছিল। নবাব সুজাউদ্দিন খানের শাসনামলে সুবাহ বাংলা চরমে পৌঁছায়।[৪][৫][৬] তাদেরকে প্রায়শই বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার নবাব হিসেবে উল্লেখ করা হয়।[৭] মুর্শিদাবাদে নবাবদের বাসস্থান ছিল যা কেন্দ্রীয়ভাবে বাংলা, বিহার ও ওড়িশার মধ্যে অবস্থিত। তাদের প্রধান একজন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রথম নবাব হয়েছিলেন। নবাবরা মুঘল সম্রাটের নামে মুদ্রা জারি করতে থাকলেও সকল ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে স্বাধীন রাজা হিসেবে শাসন করতেন। বাংলা দিল্লিতে রাজকীয় কোষাগারে তহবিলের বৃহত্তম অংশ অবদান রাখতে থাকে। জগৎ শেঠের মতো ব্যাংকারদের দ্বারা সমর্থিত নবাবরা মুঘল দরবারের আর্থিক মেরুদণ্ডে পরিণত হয়।

বাংলার নবাব
প্রাক্তন রাজতন্ত্র
প্রাদেশিক
বাংলার নবাবের কোট অফ আর্মস
সুবাহ বাংলার মানচিত্র (পূর্বে লাল)
প্রথম রাজশাসকমুর্শিদকুলি খাঁ
শেষ রাজশাসকসিরাজউদ্দৌলা (স্বাধীন)
মনসুর আলী খান (ব্রিটিশদের অধীনে)
সম্বোধনমহামান্য
দাপ্তরিক আবাসহাজারদুয়ারী প্রাসাদ
নিয়োগকর্তা
রাজতন্ত্রের সূচনা১৭১৭; ৩০৭ বছর আগে (1717)
রাজতন্ত্রের সমাপ্তি১৮৮৪; ১৪০ বছর আগে (1884)

নবাবগণ, বিশেষ করে ১৬ বছরের আলীবর্দী খানের শাসনামলে মারাঠাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন যুদ্ধে প্রচণ্ডভাবে জড়িত ছিলেন। শেষের দিকে, তিনি বাংলার পুনর্গঠন ও পুনরুদ্ধারের দিকে মনোযোগ দেন।[৮]

বাংলার নবাবরা প্রাক-শিল্পায়নের সময়কাল তত্ত্বাবধান করছিলেন। বাংলা-বিহার-উড়িষ্যা ত্রিভুজ ছিল সুতি মসলিন কাপড়, সিল্ক কাপড়, জাহাজ নির্মাণ, বারুদ, সল্টপেটর ও ধাতব শিল্পের প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র। মুর্শিদাবাদ, ঢাকা, পাটনা, সোনারগাঁও, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, কশিমবাজার, বালেশ্বর, পিপেলি ও হুগলিতে অন্যান্য শহর, নগর এবং বন্দরগুলোয় কারখানা স্থাপন করা হয়। এই অঞ্চলটি ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, ফরাসি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, ডেনিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, অস্ট্রীয় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, অস্টেন্ড কোম্পানিওলন্দাজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির জন্য একটি ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছিল।

ব্রিটিশ কোম্পানি শেষ পর্যন্ত নবাবদের কর্তৃত্বের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ১৭৫৬ সালে কলকাতা অবরোধের নবাবের বাহিনী প্রধান ব্রিটিশ ঘাঁটি দখল করার ঘটনার পর ১৭৫৭ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি রবার্ট ক্লাইভের নেতৃত্বে একটি নৌবহর প্রেরণ করে যারা পলাশীর যুদ্ধে শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে পরাজিত করে। মীরজাফরকে পুতুল নবাব হিসেবে বসানো হয়। তার উত্তরসূরী মীর কাসিম ব্রিটিশদের ক্ষমতাচ্যুত করার ব্যর্থ চেষ্টা করেন। ১৭৬৪ সালে বক্সারের যুদ্ধে বাংলার নবাব মীর কাসিম, অউধের নবাব সুজাউদ্দৌলা ও মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমের পরাজয় ভারতজুড়ে ব্রিটিশ সম্প্রসারণের পথ প্রশস্ত করে। টিপু সুলতানের নেতৃত্বে দক্ষিণ ভারতীয় মহীশূর রাজ্য উপমহাদেশের সবচেয়ে ধনী রাজতন্ত্র হিসেবে বাংলার নবাবকে ছাড়িয়ে যায়; কিন্তু এটি স্বল্পস্থায়ী ছিল যা ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের মাধ্যমে শেষ হয়। ব্রিটিশরা তখন মারাঠাশিখদের পরাজিত করার দিকে নজর দেয়।

১৭৭২ সালে গভর্নর-জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস প্রশাসনিক ও বিচার বিভাগীয় কার্যালয় মুর্শিদাবাদ থেকে নবগঠিত বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি এবং ব্রিটিশ ভারতের প্রকৃত রাজধানী কলকাতায় স্থানান্তরিত করেন।[৯] নবাবরা ১৭৫৭ সাল থেকে সমস্ত স্বাধীন কর্তৃত্ব হারিয়ে ফেলে। ১৮৫৮ সালে ব্রিটিশ সরকার মুঘল দরবারের প্রতীকী কর্তৃত্ব বাতিল করে। ১৮৮০ সালের পর বাংলার নবাবদের বংশধরগণ কেবলমাত্র আভিজাতিক খেতাবের মর্যাদা নিয়ে মুর্শিদাবাদের নবাব হিসাবে স্বীকৃত হয়।[১০]

ইতিহাস সম্পাদনা

ব্রিটিশ শাসনাধীন বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার মানচিত্র। মানচিত্রটি কোনমতে বাংলার নবাবের অঞ্চলের সাথে মিলে যায়।

ব্রিটিশ প্রভাব ও উত্তরাধিকার সম্পাদনা

মীর জাফরকে ব্রিটিশরা পুতুল নবাব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। যাইহোক, জাফর ওলন্দাজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাথে একটি গোপন চুক্তি করে। এর ফলে ১৭৬০ সালের অক্টোবরে ব্রিটিশরা মীর জাফরের স্থলে তার জামাতা মীর কাসিমকে বসায়। মীর কাসিম নিজের প্রথম কাজগুলোর অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম,[১১] বর্ধমানমেদিনীপুরকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হাতে তুলে দেন। মীর কাসিমও একজন জনপ্রিয় শাসক হিসেবে প্রমাণিত হন। কিন্তু মীর কাসিমের স্বাধীন চেতনা অবশেষে ব্রিটিশদের নিকট সন্দেহের জন্ম দেয়। ১৭৬৩ সালে মীর জাফরকে নবাব হিসেবে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করা হয়। মীর কাসিম ব্রিটিশ ও তার শ্বশুরের বিরোধিতা করতে থাকেন। তিনি মুঙ্গেরে নিজের রাজধানী স্থাপন করে একটি স্বাধীন সেনাবাহিনী গড়ে তোলেন। মীর কাসিম পাটনায় ব্রিটিশদের লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে কোম্পানির দপ্তর দখল করেন এবং এর বাসিন্দাদের হত্যা করেন। মীর কাসিম ব্রিটিশদের মিত্র গোর্খা রাজ্যেও আক্রমণ করেন। মীর কাসিম অউধের নবাব সুজাউদ্দৌলা ও মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমের সাথে মিত্রতা করেন। যাইহোক, মুঘল মিত্ররা ১৭৬৪ সালে বক্সারের যুদ্ধে পরাজিত হয় যা উত্তর ভারতীয় উপমহাদেশ জুড়ে ব্রিটিশ সম্প্রসারণকে প্রতিরোধ করার শেষ বাস্তব সুযোগ ছিল।

হায়দার আলীটিপু সুলতানের অধীনে দক্ষিণ ভারতীয় মহীশূর রাজ্য উপমহাদেশে বাংলার প্রভাবশালী অবস্থানকে স্বল্প সময়ের জন্য ছাড়িয়ে গিয়েছিল। টিপু সুলতান আক্রমণাত্মক সামরিক আধুনিকীকরণ অনুসরণ করেন এবং পারস্য উপসাগর ও আরব সাগরের আশেপাশের সম্প্রদায়ের সাথে বাণিজ্য করার জন্য একটি কোম্পানি স্থাপন করে। মহীশূরের সামরিক প্রযুক্তি এক পর্যায়ে ইউরোপীয় প্রযুক্তির সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করত। যাইহোক, ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধ টিপু সুলতানের সিংহাসনের অবসান ঘটায়।[১২][১৩]

১৭৬৫ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রতিনিধি হিসেবে রবার্ট ক্লাইভকে মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলম বাংলার দেওয়ানি প্রদান করেন।[১৪] এর মাধ্যমে একটি দ্বৈত শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় যেখানে বাংলার নিজামতের দায়িত্বপ্রাপ্ত নবাব ও বাংলার দেওয়ানির জন্য দায়বদ্ধ কোম্পানি ছিল। ১৭৭২ সালে এই ব্যবস্থা বিলুপ্ত হয় এবং বাংলা সরাসরি ব্রিটিশদের সরাসরি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। ১৭৯৩ সালে মুঘল সম্রাট বাংলার নিজামতকে কোম্পানির কাছে অর্পণ করেন এবং বাংলার নবাবকে কোম্পানির একটি নিছক পদমর্যাদা ও পেনশনভোগীতে পরিণত করা হয়। ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহের পর ভারতে কোম্পানির শাসনের অবসান ঘটে এবং ১৮৫৮ সালে ব্রিটিশ ক্রাউন কোম্পানির প্রত্যক্ষ শাসনের অধীনে থাকা অঞ্চলগুলো দখল করে। এটি ভারতে ক্রাউন শাসনের সূচনা করে এবং এই অঞ্চলের উপর নবাবদের কোন রাজনৈতিক বা অন্য কোন ধরনের নিয়ন্ত্রণ ছিল না।[১৫][১৬] মীর জাফরের বংশধররা মুর্শিদাবাদে বসবাস করতে থাকে। হাজারদুয়ারী প্রাসাদ ১৮৩০-এর দশকে নবাবদের বাসস্থান হিসেবে নির্মিত হয়েছিল। প্রাসাদটি ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক কর্মকর্তারাও ব্যবহার করতেন।[১৭]

হাজারদুয়ারী প্রাসাদ ছিল বাংলার খেতাবপ্রাপ্ত নবাবদের আবাসস্থল।

নবাব মনসুর আলী খান বাংলার শেষ খেতাবপ্রাপ্ত নবাব নাজিম ছিলেন। তার শাসনামলে মুর্শিদাবাদের নিজামত ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ে। ১৮৬৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে নবাব মুর্শিদাবাদ ছেড়ে ইংল্যান্ডে বসবাস শুরু করেন। ১৮৮০ সালে বাংলার নবাব উপাধি বিলুপ্ত হওয়ায়[১৭] অক্টোবরে তিনি বোম্বেতে ফিরে আসেন এবং সরকারের আদেশের বিরুদ্ধে তার মামলার আবেদন করেন, কিন্তু সেটি অমীমাংসিত থাকায় নবাব তার সম্মান ও উপাধি ত্যাগ করেন এবং ১৮৮০ সালের ১ নভেম্বরে তার জ্যেষ্ঠ পুত্রের পক্ষে পদ ত্যাগ করেন।[১৭]

নবাব মনসুর আলী খানের পদত্যাগের পর মুর্শিদাবাদের নবাব নবাব নাজিমদের স্থলাভিষিক্ত হন, নবাব বাহাদুররা যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে ক্ষমতার ব্যবহার বন্ধ করে দেন।[১৮] কিন্তু তারা জমিদারের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হন এবং একটি ধনী পরিবার হয়ে আমলা ও সেনা কর্মকর্তা তৈরি করেন।[১৮][১৭][১৯]

নবাবদের তালিকা সম্পাদনা

নিচে বাংলার নবাবদের তালিকা দেওয়া হল। সরফরাজ খান ও মীরজাফর মাত্র দু'বার নবাব নাজিম হন।[২০] ঘটনাক্রম ১৭১৭ সালে মুর্শিদকুলী খানের মাধ্যমে শুরু হয়ে ১৮৮০ সালে মনসুর আলী খানের সাথে শেষ হয়।[১৮][১৭][২০]

প্রতিকৃতিখেতাবি নামব্যক্তিগত নামজন্মকালরাজত্বকালমৃত্যুকাল
নাসেরী রাজবংশ
জাফর খান বাহাদুর নাসিরীমুর্শিদকুলি খাঁ১৬৬৫১৭১৭-১৭২৭জুন ১৭২৭[২১][২২][২৩]
আলাউদ্দিন হায়দার জংসরফরাজ খান১৭০০-এর পরে১৭২৭-১৭২৭ (কয়েক দিনের জন্য)২৯ এপ্রিল ১৭৪০[২৪]
সুজাউদ্দৌলাসুজাউদ্দিন খানআনু ১৬৭০১ জুলাই ১৭২৭ - ২৬ আগস্ট ১৭৩৯২৬ আগস্ট ১৭৩৯[২৫][২৬]
আলাউদ্দিন হায়দার জংসরফরাজ খান১৭০০-এর পরে১৩ মার্চ ১৭৩৯ - ২৯ এপ্রিল ১৭৪০২৯ এপ্রিল ১৭৪০[২৪]
আফসার রাজবংশ
হাশিমউদ্দৌলাআলীবর্দী খান১০ মে ১৬৭১-এর আগে২৯ এপ্রিল ১৭৪০ - ৯ এপ্রিল ১৭৫৬৯ এপ্রিল ১৭৫৬[২৭][২৮]
সিরাজউদ্দৌলাসিরাজউদ্দৌলা১৭৩৩৯ এপ্রিল ১৭৫৬ - ২৩ জুন ১৭৫৭২ জুলাই ১৭৫৭[২৯][৩০]

ব্রিটিশ প্রভাবাধীন পুতুল শাসকগণ সম্পাদনা

প্রতিকৃতিখেতাবি নামব্যক্তিগত নামজন্মকালরাজত্বকালমৃত্যুকাল
নাজাফি রাজবংশ
জাফর আলী খান বাহাদুরমীর জাফর১৬৯১২ জুন ১৭৫৭ – ২০ অক্টোবর ১৭৬০১৭ জানুয়ারি ১৭৬৫[৩১][৩২][৩৩]
ইতিমাদউদ্দৌলামীর কাসিম?২০ অক্টোবর ১৭৬০ – ৭ জুলাই ১৭৬৩৮ মে ১৭৭৭[৩৪]
জাফর আলী খান বাহাদুরমীর জাফর১৬৯১২৫ জুলাই ১৭৬৩ – ১৭ জানুয়ারি ১৭৬৫১৭ জানুয়ারি ১৭৬৫[৩৪][৩৫]
নজমউদ্দৌলানাজিম উদ্দিন আলী খান১৭৫০৫ ফেব্রুয়ারি ১৭৬৫ – ৮ মে ১৭৬৬৮ মে ১৭৬৬[৩৬]
সাইফউদ্দৌলানজাবত আলী খান১৭৪৯২২ মে ১৭৬৬ – ১০ মার্চ ১৭৭০১০ মার্চ ১৭৭০[৩৭]
আশরাফ আলী খান১৭৫৯-এর আগে১০ মার্চ ১৭৭০ – ২৪ মার্চ ১৭৭০২৪ মার্চ ১৭৭০
মুবারকউদ্দৌলামোবারক আলী খান১৭৫৯২১ মার্চ ১৭৭০ – ৬ সেপ্টেম্বর ১৭৯৩৬ সেপ্টেম্বর ১৭৯৩[৩৮]
অজুদউদ্দৌলাবাবর আলী খান?১৭৯৩ – ২৮ এপ্রিল ১৮৮১০২৮ এপ্রিল ১৮১০[৩৯]
আলী জংজাইন উদ্দিন আলী খান?৫ জুন ১৮১০ – ৬ আগস্ট ১৮২১৬ আগস্ট ১৮২১[৪০][৪১]
ওয়াল্লা জংআহমেদ আলী খান?১৮২১ – ৩০ অক্টোবর ১৮২৪৩০ অক্টোবর ১৮২৪[৪২][৪৩]
হুমায়ুন জংদ্বিতীয় মুবারাক আলী খান২৯ সেপ্টেম্বর ১৮১০১৮২৪ – ৩ অক্টোবর ১৮৩৮৩ অক্টোবর ১৮৩৮[৪৪][৪৫][৪৬]
ফেরাদুন জংমনসুর আলী খান২৯ অক্টোবর ১৮৩০৩৯ অক্টোবর ১৮৩৮ – ১ নভেম্বর ১৮৮০ (ত্যাগ)৫ নভেম্বর ১৮৮৪[১৭]

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

🔥 Top keywords: প্রধান পাতাবিশেষ:অনুসন্ধানছয় দফা আন্দোলনভারতের সাধারণ নির্বাচন, ২০২৪২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকাজী নজরুল ইসলামভারতের প্রধানমন্ত্রীদের তালিকাবাংলাদেশশেখ মুজিবুর রহমানভারতের প্রধানমন্ত্রীনরেন্দ্র মোদীক্লিওপেট্রাভারতীয় জনতা পার্টিবাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধলোকসভাএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকাইন্দিরা গান্ধীআবুল হাসান মাহমুদ আলীমহাত্মা গান্ধীআবহাওয়ারাহুল গান্ধীভারতভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলসমূহমমতা বন্দ্যোপাধ্যায়বিশ্ব পরিবেশ দিবসকুরবানীইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনবাংলা ভাষা আন্দোলনভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসমিয়া খলিফাভূমি পরিমাপপশ্চিমবঙ্গবাংলা বাগধারার তালিকা২০২৪ কোপা আমেরিকাবেনজীর আহমেদরিশতা লাবণী সীমানামুহাম্মাদ