ফাহাদ বিন আবদুল আজিজ
ফাহাদ বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ (আরবি: فهد بن عبد العزيز السعود Fahd ibn ‘Abd al-‘Azīz Āl Sa‘ūd) (১৬ মার্চ ১৯২১ – ১ আগস্ট ২০০৫) ছিলেন ১৯৮২ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত সৌদি আরবের বাদশাহ। তিনি সৌদি আরবের পঞ্চম শাসক। তিনি প্রথম খাদেমুল হারামাইন শরিফাইন উপাধি ধারণ করেন।
ফাহাদ বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ Fahd bin Abdulaziz Al Saud فهد بن عبدالعزيز السعود | |
---|---|
সৌদি আরবের বাদশাহ খাদেমুল হারামাইন শরিফাইন সৌদি আরবের প্রধানমন্ত্রী | |
সৌদি আরবের বাদশাহ | |
রাজত্ব | ১৩ জুন ১৯৮২ - ১ আগস্ট ২০০৫ |
বায়াত | ১৩ জুন ১৯৮২ |
পূর্বসূরি | খালিদ বিন আবদুল আজিজ |
উত্তরসূরি | আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ |
রাজপ্রতিভূ | যুবরাজ আবদুল্লাহ (২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ – ১ আগস্ট ২০০৫) |
জন্ম | রিয়াদ, নজদ সালতানাত | ১৬ মার্চ ১৯২১
মৃত্যু | ১ আগস্ট ২০০৫ কিং ফয়সাল হসপিটাল, রিয়াদ, সৌদি আরব | (বয়স ৮৪)
সমাধি | ২ আগস্ট ২০০৫ |
বংশধর | ফয়সাল বিন ফাহাদ খালিদ বিন ফাহাদ মুহাম্মদ বিন ফাহাদ সৌদ বিন ফাহাদ সুলতান বিন ফাহাদ আবদুল আজিজ বিন ফাহাদ |
রাজবংশ | আল সৌদ |
পিতা | আবদুল আজিজ ইবনে সৌদ |
মাতা | হাসা বিনতে আহমেদ আল সুদাইরি |
ধর্ম | ইসলাম |
প্রারম্ভিক জীবন ও শিক্ষা সম্পাদনা
ফাহাদ বিন আবদুল আজিজ ১৯২১ সালে রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেন।[১][২] তিনি বাদশাহ আবদুল আজিজের অষ্টম ছেলে।[৩] তার মা ছিলেন হাসা আল সুদাইরি।[৪] সুদাইরি সেভেন বলে পরিচিত প্রিন্সদের মধ্যে ফাহাদ জ্যেষ্ঠ ছিলেন।[৫]
রিয়াদের প্রিন্স স্কুলে ফাহাদ শিক্ষার্জন করেছেন। আল সৌদের সদস্যদের লেখাপড়ার জন্য ইবনে সৌদ এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[৬] এছাড়াও তিনি শাইখ আবদুল গণি খায়াতের কাছে গৃহে শিক্ষা লাভ করেছেন।[৭] এরপর তিনি মক্কায় ইসলাম বিষয়ে লেখাপড়ার জন্য যান।[৬][৮]
প্রাথমিক রাজনৈতিক অবস্থান সম্পাদনা
ফাহাদের মায়ের সুপারিশে তাকে রাজকীয় উপদেষ্টা বোর্ডে নিযুক্ত করা হয়।[৯] ১৯৪৫ সালে প্রিন্স ফাহাদ জাতিসংঘ সনদে স্বাক্ষর করার জন্য সান ফ্রান্সিসকো সফর করেন।[১০] এই সফরে তিনি তার ভাই ফয়সাল বিন আবদুল আজিজের অধীনে কাজ করেছেন।[৮] ফয়সাল এসময় সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৫৩ সালে আল সৌদের পক্ষ থেকে ফাহাদ রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের অভিষেক অনুষ্ঠানে অংশ নেন।[৭][১১][১২] ১৯৫৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর প্রিন্স ফাহাদকে শিক্ষামন্ত্রী নিয়োগ দেয়া হয়। তিনি দেশের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী।[১৩][১৪]
১৯৫৯ সালে আরব লীগে ফাহাদ সৌদি প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। এর মাধ্যমে আল সৌদের মধ্যে তার গুরুত্ববৃদ্ধি ফুটে উঠে। ১৯৬২ সালে তাকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিয়োগ দেয়া হয়।[১৫] এই পদে থাকাবস্থায় তিনি ১৯৬৫ সালে মিশরে আরব রাষ্ট্রপ্রধানদের বৈঠকে সৌদি প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন।[৮] ১৯৬৭ সালে তিনি বাদশাহ ফয়সাল বিন আবদুল আজিজের সৃষ্ট দ্বিতীয় ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী পদে নিয়োগ পান।[৮][১৬]
যুবরাজ সম্পাদনা
১৯৭৫ সালে বাদশাহ ফয়সাল নিহত হওয়ার পর ফাহাদকে ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী ও যুবরাজ ঘোষণা করা হয়।[১৭][১৮] ফাহাদের দুইজন বড় ভাই, নাসের বিন আবদুল আজিজ ও সাদ বিন আবদুল আজিজ, থাকলেও তাদের এই পদের জন্য অনুপযোগক্ত বিবেচনা করা হয়।[১৭] তাছাড়া ফাহাদ ১৯৫৪ সাল থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত শিক্ষামন্ত্রী এবং ১৯৬২ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বপালন করেছিলেন।[১৭] যুবরাজ ও ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগের কারণে ফাহাদের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।[১৯]
শাসনকাল সম্পাদনা
১৯৮২ সালের ১৩ জুন বাদশাহ খালিদ বিন আবদুল আজিজ মারা যাওয়ার পর ফাহাদ সৌদি আরবের পঞ্চম বাদশাহ হিসেবে ক্ষমতায় বসেন।[২০] ১৯৮৬ সালে ফাহাদ "হিজ মেজেস্টি"র বদলে খাদেমুল হারামাইন শরিফাইন উপাধি গ্রহণ করেছিলেন।[৮]
বৈদেশিক নীতি সম্পাদনা
ফাহাদ জাতিসংঘের একজন সমর্থক ছিলেন। তিনি বৈদেশিক সাহায্যের সমর্থনে জাতীয় আয়ের ৫.৫% বিভিন্ন তহবিলে দান করেছিলেন। এছাড়াও তিনি বিদেশি গোষ্ঠী যেমন যুগোস্লাভ যুদ্ধে বসনিয়ান মুসলিম ও নিকারাগুয়ার কনট্রাসকে সাহায্য দিয়েছিলেন।[২১] তিনি ফিলিস্তিনি ইস্যুর সমর্থক ছিলেন এবং ইসরায়েল রাষ্ট্রের বিরোধিতা করতেন।[২২] ফাহাদ যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বন্ধুত্ব জোরদার করেছিলেন।
ফাহাদ আরব পার্থক্য বিশেষত আলজেরিয়া ও মরক্কোর বিরোধ দূর করার জন্য শান্তি পরিকল্পনা প্রণয়ন করেন।[২৩][২৪] ১৯৮৯ সালের তাইফ চুক্তিতে তার অবদান রয়েছে। এই চুক্তির মাধ্যমে লেবাননের সংঘর্ষ সমাপ্ত হয়।[১৪][২৩] উপরন্তু তিনি ইরাকে কুয়েতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আরব বিশ্বকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।[২৩] সিরিয়ার রাষ্ট্রপতি হাফিজ আল আসাদ ও মিশরের রাষ্ট্রপতি হোসনি মুবারকের সাথে তিনি বিশেষ সম্পর্ক তৈরী করেছিলেন।[২৫]
ইসলামি কর্মকাণ্ড সম্পাদনা
১৯৭৯ সালে সংঘটিত ইরানি বিপ্লব সৌদি আরবেও বিপ্লব উস্কে দিতে পারে আশঙ্কা ছিল। ফাহাদ ক্ষমতায় আসার পর ইরানের বিরুদ্ধে ইরাকের যুদ্ধে সাদ্দাম হোসেনকে সহায়তা করেন।[২৬] এছাড়া তিনি তার রাজকীয় উপাধি বদলে খাদেমুল হারামাইন শরিফাইন বা "পবিত্র দুই মসজিদের সেবক" উপাধি গ্রহণ করেছিলেন। পাশাপাশি ইসলামি শিক্ষাক্ষেত্রে বহু অর্থ ব্যয় করা হয়।
বিনোদনমূলক কর্মকাণ্ড সম্পাদনা
দেশের অভ্যন্তরে কঠোরভাবে ইসলামি নীতি মেনে চলা হলেও ফাহাদ বিদেশে বিলাসবহুল সময় অতিবাহিত করেছেন। তার প্রমোদতরীতে দুটি সুইমিংপুল, একটী বলরুম, একটি ব্যায়ামাগার, একটি থিয়েটার, একটি বাগান, ইন্টেন্সিভ কেয়ার ইউনিটসহ হাসপাতাল এবং চারটি আমেরিকান স্টিনগার মিসাইল ছিল।[২৭] ফাহাদের কাছে ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের নিজস্ব জেটবিমান ছিল।
পারস্য উপসাগরীয় যুদ্ধ, ১৯৯১ সম্পাদনা
১৯৯০ সালে সাদ্দাম হোসেনের নেতৃত্বে ইরাক কুয়েতে আক্রমণ করে। এসময় ইরাকি সেনাবাহিনী মধ্যপ্রাচ্যের সর্ববৃহৎ ছিল। ইরাকের সেনারা সৌদি-কুয়েতি সীমানায় অবস্থান নেয়। ফাহাদ আমেরিকার নেতৃত্বে জোট বাহিনীকে ইরাক আক্রমণ করার জন্য সৌদি ভূখণ্ড ব্যবহার করতে দিতে সম্মত হন এবং এরপর আমেরিকানরা সৌদি আরবে ঘাটি স্থাপন করে।[২৮] এই সিদ্ধান্তের কারণে ফাহাদের বিপক্ষে বেশ সমালোচনা হয়েছে। অনেক সৌদি নাগরিক সৌদি আরবের মাটিতে বিদেশি সৈনিকদের উপস্থিতি মেনে নিতে পারছিলেন না। সৌদি রাজপরিবারের বিপক্ষে যাওয়ার ক্ষেত্রে এই ঘটনা ওসামা বিন লাদেনকে প্রভাবিত করেছিল। ফাহাদের এই সিদ্ধান্ত এমনকি সুদাইরি সেভেন বলে পরিচিত তার আপন ভাইদের মধ্যেও অসন্তুষ্টির জন্ম দেয়।[২৮]
সংস্কার ও শিল্পায়ন সম্পাদনা
সংস্কারপন্থিদের প্রতি বাদশাহ ফাহাদ কম উদার ছিলেন। ১৯৯২ সালে সংস্কারপন্থি ও সৌদি বুদ্ধিজীবিদের একটি দল ফাহাদের কাছে ব্যাপক সংস্কারের আবেদন জানায় যার মধ্যে রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব বৃদ্ধি ও রাজপরিবারের অপব্যয়ের লাগাম টেনে ধরার কথাও বলা হয়। প্রথমে তিনি তাদের দাবিকে গুরুত্ব না দিলেও পরে তারা চাপাচাপি করলে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া হয়।
ফাহাদের শাসনামলে রাজপরিবারের বিলাসবহুল খরচ বৃদ্ধি পায়। উপরন্তু শতাব্দীর সবচেয়ে বিতর্কিত সামরিক চুক্তি বলে পরিচিত আল ইয়ামামা অস্ত্র চুক্তি এসময়ে সম্পাদিত হয়।[২৯] এই চুক্তির ফলে সৌদি কোষাগার থেকে ৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ হয়েছিল। এই তহবিল মূলত হাসপাতাল, স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয় ও রাস্তা নির্মাণের জন্য বরাদ্দ ছিল। ফলে ১৯৮৬ থেকে ১৯৯৯ পর্যন্ত সৌদি আরবে অবকাঠামো নির্মাণ একরকম স্থগিত থাকে।
ফাহাদ ১৯৯৪ সালে সুপ্রিম কাউন্সিল অব ইসলামিক এফেয়ার্স গঠন করেন। শিক্ষা, অর্থনীতি ও বৈদেশিক নীতি বিষয়ে ইসলামি কাজ তদারককারী হিসেবে এটি গঠিত হয়। ধারণা করা হয় যে উলামা কাউন্সিলের ক্ষমতা হ্রাস করার জন্য এটি গঠন করা হয়েছিল।[৩০]
উত্তরাধিকারী কাঠামো সম্পাদনা
উত্তরাধিকারকে প্রাতিষ্ঠানিক করার জন্য ফাহাদ ১৯৯২ সালের ১ মার্চ একটি ফরমান জারি করেন।[৩১] এতে উত্তরাধিকারের শর্ত বিস্তৃত করা হয়। এই আদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হল যে বাদশাহ এর মাধ্যমে উত্তরাধিকারীকে তার জ্যেষ্ঠতার বদলে যোগ্যতার বিবেচনায় বাদ দেয়ার ক্ষমতা লাভ করেন এবং আবদুল আজিজের নাতিরা সিংহাসন লাভের যোগ্য বিবেচিত হন।[৩১]
১৯৯৫ সালে স্ট্রোকের পর শাসন সম্পাদনা
বাদশাহ ফাহাদ অধিক ধূমপায়ী ছিলেন ও তার ওজনাধিক্য ছিল। ষাট বছরের দিকে তার আর্থ্রাইটিস ও ডায়েবেটিস ধরা পড়ে।[৫] ১৯৯৫ সালের ২৯ নভেম্বর তিনি স্ট্রোকে আক্রান্ত হন।[১৪] এরপর থেকে যুবরাজ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ শাসনের বিষয়াদি দেখাশোনা করতেন। ১৯৯৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ফাহাদ পুনরায় অফিসে বসা শুরু করেন।[৩২]
স্ট্রোকের পর থেকে ফাহাদকে হুইলচেয়ার ব্যবহার করতে হত। তবে তিনি বিভিন্ন মিটিঙে উপস্থিত থাকতেন এবং দর্শনার্থীদের সাথে সাক্ষাত করতেন।
সম্পদ সম্পাদনা
২০০২ সালে ফাহাদের ব্যক্তিগত সম্পদের পরিমাণ ছিল ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ফরচুন ম্যাগাজিনের রিপোর্ট অনুযায়ী ১৯৮৮ সালে তার সম্পদ ছিল ১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যা তাকে বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি করে তোলে। সৌদি আরব ছাড়া স্পেনেও তার প্রাসাদ ছিল।
ব্যক্তিগত জীবন সম্পাদনা
ফাহাদ বেশ কয়েকবার বিয়ে করেছেন। তার ছয় ছেলে ও চার মেয়ে রয়েছে। তার ছেলেরা বিভিন্ন সরকারি দায়িত্বপালন করেছেন।
মৃত্যু সম্পাদনা
২০০৫ সালের ২৭ মে ফাহাদকে কিং ফয়সাল স্পেশালিস্ট হসপিটালে ভর্তি করা হয়। ১ আগস্ট ফাহাদ মারা যান।
ইমাম তুর্কি বিন আবদুল্লাহ মসজিদে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সৌদি আরবের গ্র্যান্ড মুফতি আবদুল আজিজ আল শাইখ জানাজায় ইমামতি করেছেন। বিভিন্ন মুসলিম দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা জানাজায় অংশ নেন। এছাড়া অন্যান্য দেশের প্রতিনিধিরা রাজদরবারে তাদের শোকজ্ঞাপন করেন। রিয়াদের আল আউদ কবরস্থানে ফাহাদকে দাফন করা হয়।[৩৩][৩৪]
প্রথা অনুযায়ী সৌদি আরব তিন দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করে। এসময় সকল অফিস বন্ধ রাখা হয়। সরকারি অফিসগুলো পুরো সপ্তাহ বন্ধ ছিল।[৩৫] তবে পতাকায় ইসলামের মৌলিক বাণী শাহাদাহ উৎকীর্ণ থাকায় তা অর্ধনমিত করা হয়নি।
তার মৃত্যুর পর অনেক আরব দেশে শোক ঘোষণা করা হয়।[৬] আলজেরিয়া, মিশর, ইরাক, কুয়েত, লেবানন, মরক্কো, ওমান, কাতার, সিরিয়া, ইয়েমেন, কায়রোতে আরব লীগ এবং ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ তিন দিনের শোক ঘোষণা করে।[৬] পাকিস্তান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাতদিনের শোক ঘোষণা করে এবং জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়।[৩৬] জর্ডানে তিন দিনের শোক ও রাজদরবারে ৪০দিনের শোক ঘোষণা করা হয়।
সম্মাননা সম্পাদনা
রয়েল ভিক্টোরিয়ান চেইন.[৩৭][৩৮]
ইসতিগলাল অর্ডার (৭ মার্চ ২০০৫)[৩৯]
১৯৮৪ সালে বাদশাহ ফাহাদ কিং ফয়সাল ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রদত্ত কিং ফয়সাল ইন্টারন্যাশনাল প্রাইজ লাভ করেছেন।[৪০]
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
বহিঃসংযোগ সম্পাদনা
- Saudi King Fahd is laid to rest (BBC News, 2 August 2005)
- International editorial reaction to Fahd's death
ফাহাদ বিন আবদুল আজিজ জন্ম: ১৯২৩ মৃত্যু: ২০০৫ | ||
রাজত্বকাল শিরোনাম | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী খালিদ বিন আবদুল আজিজ | সৌদি আরবের বাদশাহ ১৩ জুন ১৯৮২ – ১ আগস্ট ২০০৫ | উত্তরসূরী আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ |
Saudi Arabian royalty | ||
পূর্বসূরী খালিদ বিন আবদুল আজিজ | সৌদি আরবের যুবরাজ ১৯৭৫ – ১৩ জুন ১৯৮২ | উত্তরসূরী আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ |
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
পূর্বসূরী নতুন অফিস | শিক্ষামন্ত্রী ১৯৫৪-১৯৬২ | উত্তরসূরী আবদুল আজিজ ইবনে আবদুল্লাহ আল আশ শাইখ |
পূর্বসূরী ফয়সাল বিন তুর্কি | স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ১৯৬২–১৯৭৫ | উত্তরসূরী নায়েফ বিন আবদুল আজিজ |
পূর্বসূরী খালিদ বিন আবদুল আজিজ | সৌদি আরবের প্রধানমন্ত্রী ১৯৮২-২০০৫ | উত্তরসূরী আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ |